সড়কে টায়ার জ্বালানোর মামলায় বিএনপির ৮ নেতা গ্রেফতার
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে মহাসড়কে ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে নাশকতার অভিযোগে বিএনপির ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। মামলার আট আসামিকে গ্রেফতার করে শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ফরিদপুরের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বোয়ালমারী থানার এসআই কাজী আবুল বাশার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে। ফরিদপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন, বোয়ালমারী পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি আতাউর রহমান খান (৫২), উপজেলা বিএনপির সদস্য ফরিদুল ইসলাম (৪৫), পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রফিক বিশ্বাস (৫০), দাদপুর ইউনিয়নের বিএনপির সভাপতি হামিদুল হক বকুল (৫৫), ফরিদপুর জেলা যুবদলের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সিরাজ মৃধা (৫৪), শেখর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার) বরকত মোল্লা (৫০), আবু নাসির মোল্লা (৫২) ও মুরাদ শেখ (৩৫)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের জয়নগর এলাকায় ফরিদপুর-১ আসনের বিএনপির সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের ইটভাটার সামনে মাঝকান্দি-ভাটিয়াপাড়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ওপর টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সড়কের ওপর গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা চালায় বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
খবর পেয়ে বোয়ালমারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাশকতা চেষ্টাকারী বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের বিপক্ষে পাল্টা ১২ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি ছুড়লে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চারটি ককটেল উদ্ধার করে। ফায়ার সার্ভিস পৌঁছে টায়ারের আগুন নেভায়।
এদিকে মহাসড়কে ককটেল ও টায়ার জ্বালিয়ে এলাকায় নাশকতা করে আতঙ্ক সৃষ্টির ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে বোয়ালমারী থানার এসআই কাজী আবুল বাশার বাদী হয়ে মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে বিএনপির আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম দাবি করেন, ঘটনাটি পরিকল্পিত হতে পারে। বিএনপি নাশকতা করে না। আমাকেও এ মামলার আসামি করা হয়েছে। এটা একটা গায়েবি মামলা। জানি না কোনও ঘটনা ঘটলেই বিএনপির লোকজন কেন আসামি হয়। এ উপজেলায় বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বোয়ালমারী থানার এ আই আক্কাস আলী দাবি করেন, ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে নাশকতা করে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলার আট আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেফতার ও এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বোয়ালমারী থানার এসআই কাজী আবুল বাশার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে। ফরিদপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন, বোয়ালমারী পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি আতাউর রহমান খান (৫২), উপজেলা বিএনপির সদস্য ফরিদুল ইসলাম (৪৫), পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রফিক বিশ্বাস (৫০), দাদপুর ইউনিয়নের বিএনপির সভাপতি হামিদুল হক বকুল (৫৫), ফরিদপুর জেলা যুবদলের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সিরাজ মৃধা (৫৪), শেখর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার) বরকত মোল্লা (৫০), আবু নাসির মোল্লা (৫২) ও মুরাদ শেখ (৩৫)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের জয়নগর এলাকায় ফরিদপুর-১ আসনের বিএনপির সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের ইটভাটার সামনে মাঝকান্দি-ভাটিয়াপাড়া আঞ্চলিক মহাসড়কের ওপর টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সড়কের ওপর গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা চালায় বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
খবর পেয়ে বোয়ালমারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাশকতা চেষ্টাকারী বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের বিপক্ষে পাল্টা ১২ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি ছুড়লে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চারটি ককটেল উদ্ধার করে। ফায়ার সার্ভিস পৌঁছে টায়ারের আগুন নেভায়।
এদিকে মহাসড়কে ককটেল ও টায়ার জ্বালিয়ে এলাকায় নাশকতা করে আতঙ্ক সৃষ্টির ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে বোয়ালমারী থানার এসআই কাজী আবুল বাশার বাদী হয়ে মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে বিএনপির আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম দাবি করেন, ঘটনাটি পরিকল্পিত হতে পারে। বিএনপি নাশকতা করে না। আমাকেও এ মামলার আসামি করা হয়েছে। এটা একটা গায়েবি মামলা। জানি না কোনও ঘটনা ঘটলেই বিএনপির লোকজন কেন আসামি হয়। এ উপজেলায় বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বোয়ালমারী থানার এ আই আক্কাস আলী দাবি করেন, ককটেল বিস্ফোরণ ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে নাশকতা করে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলার আট আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেফতার ও এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
প্রকাশিত শুক্রবার ০২ ডিসেম্বর ২০২২