গাজীপুরে স্বামী-স্ত্রী’র আগুনে পোড়া মরদেহ উদ্ধার ---------
গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী থানার সিকদারপাড়া এলাকায় আগুনে পুড়ে স্বামী-স্ত্রী মারা গেছেন। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে তাদের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহতরা হলেন- নীলফামারীর ডিমলা থানার ভাঙ্গারহাট এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে সুফিয়ান রহমান (৪০) ও তার স্ত্রী নাসরিন আক্তার (৩৬)।
কোনাবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কেএম আশরাফ উদ্দিন জানান, কোনাবাড়ি থানার জরুন সিকদার পাড়া এলাকার শুকুর শিকদারের ৬তলা বহুতল ভবনের নিচ তলাতে ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা প্রহরী শনিবার ভোরে নিচ তলার ফ্ল্যাটের ভেতরে আগুন দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের খবর দেয়।
পরে ভেতর থেকে লাগানো স্টিলের দরজা শাবল দিয়ে ভেঙে খাটের উপর থেকে স্ত্রী-ফ্লোরে থাকা স্বামী মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে সিআইডি ও পিবিআইসহ কোনাবাড়ি থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পোশাক কারখানার শ্রমিক নাসরিন ও তার স্বামী পারিবারিক কলহের জেরে ঝগড়াঝাঁটি করার পর আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
প্রকাশিত শনিবার ১৭ ডিসেম্বর ২০২২
নিহতরা হলেন- নীলফামারীর ডিমলা থানার ভাঙ্গারহাট এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে সুফিয়ান রহমান (৪০) ও তার স্ত্রী নাসরিন আক্তার (৩৬)।
কোনাবাড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কেএম আশরাফ উদ্দিন জানান, কোনাবাড়ি থানার জরুন সিকদার পাড়া এলাকার শুকুর শিকদারের ৬তলা বহুতল ভবনের নিচ তলাতে ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা প্রহরী শনিবার ভোরে নিচ তলার ফ্ল্যাটের ভেতরে আগুন দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের খবর দেয়।
পরে ভেতর থেকে লাগানো স্টিলের দরজা শাবল দিয়ে ভেঙে খাটের উপর থেকে স্ত্রী-ফ্লোরে থাকা স্বামী মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে সিআইডি ও পিবিআইসহ কোনাবাড়ি থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পোশাক কারখানার শ্রমিক নাসরিন ও তার স্বামী পারিবারিক কলহের জেরে ঝগড়াঝাঁটি করার পর আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
প্রকাশিত শনিবার ১৭ ডিসেম্বর ২০২২