বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ: মেসির মা
স্পোর্টস ডেস্ক: আর্জেন্টিনাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দেওয়ায় বাংলাদেশের সমর্থকদের বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন লিওনেল মেসির মা সিলিয়া মারিয়া।
গতকাল রোববার রাতে ফ্রান্সকে হারিয়ে ৩৬ বছর পর শিরোপা পুনরুদ্ধার করে আর্জেন্টিনা। ম্যাচ জয়ের পর বাংলাদেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে নিজের অনুভূতি জানান সিলিয়া।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছি। সেখানে আর্জেন্টিনার ভক্তদের উন্মাদনার কথা শুনেছি। বিশেষ করে মেসির প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার কথা জেনে আমি খুবই খুশি।’
সিলিয়া আরও বলেন, ‘আশা করি, মেসির জন্য বাংলাদেশের মানুষের এই ভালোবাসা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশকে খুবই ভালোবাসি। সেখানকার মানুষের প্রতি আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃতজ্ঞ।’
উল্লেখ্য, বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্য়াচ দেখতে মেসির গোটা পরিবারই কাতারে এসেছিল। মেসির মা, স্ত্রী এবং সন্তানেরা সবাই স্টেডিয়ামে একসঙ্গে বসে ম্যাচটি উপভোগ করেন।
আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের জার্সি গায়ে মাঠে আসেন সিলিয়া মারিয়া। আর্জেন্টিনা জিততে না জিততেই তিনি দৌড়ে মাঠের মধ্যে প্রবেশ করেন। আর পিছন থেকে মেসিকে পাকড়াও করেন, পেছন ফিরে মাকে দেখেই জড়িয়ে ধরেন মেসি। লুসাইলের আঙ্গিনায় নেমে এলো দারুণ এক আবেগঘন মুহুর্ত।
কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে শুরু থেকেই মাঠে উপস্থিত ছিলেন মেসির মা। ভিআইপি গ্যালারি থেকেই দেখছিলেন ছেলের খেলা। ছেলে যখন দেশকে অধরা বিশ্বকাপ জিতিয়েই দিলো তারপর আর সময় নষ্ট করেননি তিনি। ছুটে চলে গেছেন ছেলের কাছে।
মাঠের মাঝে মা-ছেলের আলিঙ্গনে যে আবেগের দৃশ্য দেখলো সারাবিশ্ব, সেখানেই দেখা গেলো দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরেই কাঁদছেন তারা। এই কান্না অবশ্য তাদেরই মানায়, এ যে স্বপ্নপূরণের কান্না, পরম আরধ্যকে প্রাপ্তির কান্না।
প্রকাশিত সোমবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২২
গতকাল রোববার রাতে ফ্রান্সকে হারিয়ে ৩৬ বছর পর শিরোপা পুনরুদ্ধার করে আর্জেন্টিনা। ম্যাচ জয়ের পর বাংলাদেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে নিজের অনুভূতি জানান সিলিয়া।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছি। সেখানে আর্জেন্টিনার ভক্তদের উন্মাদনার কথা শুনেছি। বিশেষ করে মেসির প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার কথা জেনে আমি খুবই খুশি।’
সিলিয়া আরও বলেন, ‘আশা করি, মেসির জন্য বাংলাদেশের মানুষের এই ভালোবাসা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশকে খুবই ভালোবাসি। সেখানকার মানুষের প্রতি আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃতজ্ঞ।’
উল্লেখ্য, বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্য়াচ দেখতে মেসির গোটা পরিবারই কাতারে এসেছিল। মেসির মা, স্ত্রী এবং সন্তানেরা সবাই স্টেডিয়ামে একসঙ্গে বসে ম্যাচটি উপভোগ করেন।
আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের জার্সি গায়ে মাঠে আসেন সিলিয়া মারিয়া। আর্জেন্টিনা জিততে না জিততেই তিনি দৌড়ে মাঠের মধ্যে প্রবেশ করেন। আর পিছন থেকে মেসিকে পাকড়াও করেন, পেছন ফিরে মাকে দেখেই জড়িয়ে ধরেন মেসি। লুসাইলের আঙ্গিনায় নেমে এলো দারুণ এক আবেগঘন মুহুর্ত।
কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে শুরু থেকেই মাঠে উপস্থিত ছিলেন মেসির মা। ভিআইপি গ্যালারি থেকেই দেখছিলেন ছেলের খেলা। ছেলে যখন দেশকে অধরা বিশ্বকাপ জিতিয়েই দিলো তারপর আর সময় নষ্ট করেননি তিনি। ছুটে চলে গেছেন ছেলের কাছে।
মাঠের মাঝে মা-ছেলের আলিঙ্গনে যে আবেগের দৃশ্য দেখলো সারাবিশ্ব, সেখানেই দেখা গেলো দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরেই কাঁদছেন তারা। এই কান্না অবশ্য তাদেরই মানায়, এ যে স্বপ্নপূরণের কান্না, পরম আরধ্যকে প্রাপ্তির কান্না।
প্রকাশিত সোমবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২২