বিশ্বকাপের ‘৯৭৪’ স্টেডিয়ামটি চেয়েছে বাংলাদেশ
চলমান বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজন করতে ফিফার নিয়ম মেনে সবকিছু করতে হয়েছে কাতারকে। এমনকি স্টেডিয়াম নির্মাণ করতেও মানতে হয়েছে নিয়ম। এর মধ্যে কয়েকটি স্টেডিয়াম একদম শূন্য থেকে নির্মাণ করতে হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো স্টেডিয়াম ৯৭৪। এই স্টেডিয়ামে সাতটি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো দ্বিতীয় রাউন্ডে ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচ।
কাতারের সামুদ্রিক এলাকার পাশেই অবস্থিত এই স্টেডিয়ামের আসনসংখ্যা ৪০ হাজার। কিন্তু আচমকাই বিশ্বকাপের পর অদৃশ্য হয়ে যাবে এই স্টেডিয়াম।
সম্প্রতি কাতার সরকার জানিয়েছে, বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর খুব দ্রুতই এ স্টেডিয়াম ভেঙে ফেলা হবে। মূল বিষয় হলো কাতার বিশ্বকাপের জন্য স্টেডিয়াম ৯৭৪ অস্থায়ীভাবে তৈরি করা হয়েছে।
মোট ৯৭৪টি কনটেইনার দিয়ে তৈরির কারণেই এই স্টেডিয়ামের নাম দেওয়া হয়েছে স্টেডিয়াম ৯৭৪। ফুটবল বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটিই প্রথম অস্থায়ী স্টেডিয়াম।
এদিকে বিশ্বকাপের পর কাতার সরকার এই স্টেডিয়ামটি কোনো এক দেশকে অনুদান হিসেবে দিতে চেয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সে সুযোগটি নিতে চায়।
স্টেডিয়ামটি অনুদান হিসেবে পেতে কাতার দূতাবাসের মাধ্যমে সরকারী পর্যায়ে বাফুফে এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাব অনুরোধ করেছে।
বাফুফের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তবে এই স্টেডিয়াম অনুদান হিসেবে পেলে কোথায় স্থাপন করবে বাফুফে? এ বিষয়ে আবু নাইম সোহাগ বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে কাতারের কাছে স্টেডিয়াম চেয়ে রেখেছি। একাধিকবার এ নিয়ে তাদের সঙ্গে আমাদের কথাও হয়েছে। এখন স্টেডিয়াম যদি পাওয়া যায় সেটা কোথায় স্থাপন করা হবে এই নিয়ে সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার আমরা কথা বলবো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে।’
প্রকাশিত সোমবার ১২ ডিসেম্বর ২০২২
কাতারের সামুদ্রিক এলাকার পাশেই অবস্থিত এই স্টেডিয়ামের আসনসংখ্যা ৪০ হাজার। কিন্তু আচমকাই বিশ্বকাপের পর অদৃশ্য হয়ে যাবে এই স্টেডিয়াম।
সম্প্রতি কাতার সরকার জানিয়েছে, বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর খুব দ্রুতই এ স্টেডিয়াম ভেঙে ফেলা হবে। মূল বিষয় হলো কাতার বিশ্বকাপের জন্য স্টেডিয়াম ৯৭৪ অস্থায়ীভাবে তৈরি করা হয়েছে।
মোট ৯৭৪টি কনটেইনার দিয়ে তৈরির কারণেই এই স্টেডিয়ামের নাম দেওয়া হয়েছে স্টেডিয়াম ৯৭৪। ফুটবল বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটিই প্রথম অস্থায়ী স্টেডিয়াম।
এদিকে বিশ্বকাপের পর কাতার সরকার এই স্টেডিয়ামটি কোনো এক দেশকে অনুদান হিসেবে দিতে চেয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সে সুযোগটি নিতে চায়।
স্টেডিয়ামটি অনুদান হিসেবে পেতে কাতার দূতাবাসের মাধ্যমে সরকারী পর্যায়ে বাফুফে এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাব অনুরোধ করেছে।
বাফুফের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তবে এই স্টেডিয়াম অনুদান হিসেবে পেলে কোথায় স্থাপন করবে বাফুফে? এ বিষয়ে আবু নাইম সোহাগ বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে কাতারের কাছে স্টেডিয়াম চেয়ে রেখেছি। একাধিকবার এ নিয়ে তাদের সঙ্গে আমাদের কথাও হয়েছে। এখন স্টেডিয়াম যদি পাওয়া যায় সেটা কোথায় স্থাপন করা হবে এই নিয়ে সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার আমরা কথা বলবো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে।’
প্রকাশিত সোমবার ১২ ডিসেম্বর ২০২২