নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি যুবক আহত
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক বাংলাদেশি যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ বুধবার উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ফুলতলী এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন।
আহত যুবকের নাম মো. বেলাল (৩৭)। তিনি কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া হাজিপাড়ার আবদুল হাকিমের ছেলে।
ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার বলেন, ‘বুধবার সকালে পার্শ্ববর্তী গর্জনিয়া এলাকার বেলাল নামে এক যুবক সীমান্তের ৪৬ ও ৪৭ নম্বর পিলার এলাকার কাঁটাতার এলাকায় যান। এ সময় মাইন বিস্ফোরণে বেলালের ডান পা গুরুতর জখম হয়। পরে স্থানীয়রা বেলালকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী কক্সবাজারে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। তবে কী কারণে বেলাল সীমান্তে গেছেন তা জানতে পারিনি।’
চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন আরও বলেন, ‘বেলাল এর আগেও ইয়াবা বড়ি নিয়ে বিজিবির হাতে আটক হয়েছিলেন। তিনি একজন মাদক কারবারি বলে এলাকাবাসী সূত্রে জেনেছি।’
তবে স্থানীয়রা বলছেন, বুধবার বেলাল গরু আনতে সীমান্তের কাছে গিয়েছিলেন। পরে সেখানে পুঁতে রাখা মাইন বিস্ফোরণ আহত হন। তাদের ধারণা, সীমান্তে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এসব মাইন পুঁতে রেখেছে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টান্টু সাহার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য তাঁর মোবাইল নম্বরে কল দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
প্রসঙ্গত, কয়েক মাস ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের চাকঢালা, আশারতলী, ফুলতলী, কম্বনিয়া, জামছড়ির কয়েকটি পয়েন্টে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমারের চোরাই পথে গরু আর ইয়াবা বড়ি নিয়ে আসছে কয়েকটি চোরাকারবারি দল (সিন্ডিকেট)।
এ কারণে গত সোমবার সন্ধ্যায় নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু কোনাকপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযানে গেলে সামরিক গোয়েন্দা ডিজিএফআই ও র্যাবের সঙ্গে মাদক চোরাকারবারিদের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে ডিজিএফআইয়ের এক কর্মকর্তা মাদক চোরাকারবারিদের গুলিতে নিহত ও র্যাবের এক সদস্য আহত হন।
প্রকাশিত বুধবার ১৬ নভেম্বর ২০২২
আহত যুবকের নাম মো. বেলাল (৩৭)। তিনি কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া হাজিপাড়ার আবদুল হাকিমের ছেলে।
ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার বলেন, ‘বুধবার সকালে পার্শ্ববর্তী গর্জনিয়া এলাকার বেলাল নামে এক যুবক সীমান্তের ৪৬ ও ৪৭ নম্বর পিলার এলাকার কাঁটাতার এলাকায় যান। এ সময় মাইন বিস্ফোরণে বেলালের ডান পা গুরুতর জখম হয়। পরে স্থানীয়রা বেলালকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী কক্সবাজারে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। তবে কী কারণে বেলাল সীমান্তে গেছেন তা জানতে পারিনি।’
চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন আরও বলেন, ‘বেলাল এর আগেও ইয়াবা বড়ি নিয়ে বিজিবির হাতে আটক হয়েছিলেন। তিনি একজন মাদক কারবারি বলে এলাকাবাসী সূত্রে জেনেছি।’
তবে স্থানীয়রা বলছেন, বুধবার বেলাল গরু আনতে সীমান্তের কাছে গিয়েছিলেন। পরে সেখানে পুঁতে রাখা মাইন বিস্ফোরণ আহত হন। তাদের ধারণা, সীমান্তে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এসব মাইন পুঁতে রেখেছে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টান্টু সাহার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য তাঁর মোবাইল নম্বরে কল দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
প্রসঙ্গত, কয়েক মাস ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের চাকঢালা, আশারতলী, ফুলতলী, কম্বনিয়া, জামছড়ির কয়েকটি পয়েন্টে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমারের চোরাই পথে গরু আর ইয়াবা বড়ি নিয়ে আসছে কয়েকটি চোরাকারবারি দল (সিন্ডিকেট)।
এ কারণে গত সোমবার সন্ধ্যায় নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু কোনাকপাড়া এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযানে গেলে সামরিক গোয়েন্দা ডিজিএফআই ও র্যাবের সঙ্গে মাদক চোরাকারবারিদের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে ডিজিএফআইয়ের এক কর্মকর্তা মাদক চোরাকারবারিদের গুলিতে নিহত ও র্যাবের এক সদস্য আহত হন।
প্রকাশিত বুধবার ১৬ নভেম্বর ২০২২