নোয়াখালীর সেনবাগে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ১৫টি দোকান পুড়ে ছাই।
মোঃ ইব্রাহিম, নোয়াখালীঃ- নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ছাতারপাইয়া বাজারে ভয়াবহ এক অগ্নিকান্ডে ১৫ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ কোটি টাকার সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের। রোববার দুপুরে আড়াইটার দিকে ছাতারপাইয়া মধ্যবাজারে কৃঞ্চ দাস নামের একটি লন্ড্রী দোকান থেকে ওই অগ্নিকান্ডে সুত্রপাত হয় বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড চেয়ারম্যান আবদুর রহমান ।
পুড়ে যাওয়া দোকান গুলো হচ্ছেঃ হোসেন ভ্যারাটিজ ষ্টোর, জহির মোবাইল ফোন দোকান, নুর ইসলামের মুদি দোকান, মফিজ বেকারী কনফেকশনারী, কালাম ব্যাপারী ফ্রিজের ইলোট্রনিক্স দোকান, তাজুল ইসলামের ঔষধের দোকান, হানিফের মুদি দোকান, নিজামের মদিনা ফামেসী, কৃঞ্চ দাসের লন্ড্রী দোকান, আল্লাহর দান ফল বিতান, আবুল খায়ের জেনারেল ষ্টোর, আল আমিন ফামের্সী, মাওলানা সালেহ আহম্মদের কাপড়ের দোকান ও শহিদের আমির ষ্টোর মুদি দোকান।খবর পেয়ে সেনাইমুড়ি ,নোয়াখালী, চাটখিল ও চৌমুহনী থেকে ফায়ার সাভিসের ৪ ইউনিটের দমকল বাহিনীর কর্মীরা স্থানীয়দের সহযোগীতায় র্দীঘ দুই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্ত ততক্ষনে ওই ১৫টি দোকার পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়।
সোনাইমুড়ি ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন মাষ্টার মোঃ রেজাউল করিম অগ্নিকান্ডে সত্যতা নিশ্চিত করে জানার,খবর পেয়ে সোনাইমুড়ি, নোয়াখালী,চাটখিল ও চৌমুহনী থেকে দমকল বাহিনী ৪ ইউনিট চেষ্টা চালিয়ে আগেুন নিয়ন্ত্রনে আনে। প্রাথমিক ভাবে কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন তিনি। তবে,পূনাঙ্গ তদন্ত করে ক্ষয়ক্ষতি নিরুপর করা হবে এতে কম বেশী হতে পারে।
খবর পেয়ে সেনবাগ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ক্ষেমালিকা চাকমা, স্থানীয় চেয়ারম্যান আবদুর রহমান ও মেম্বার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা তৈয়ারী করে সাহার্য্য সহযোগীতা করার আশ্বাস দেন।
প্রকাশিত: রবিবার ০৬, সেপ্টেম্বার ২০২০
পুড়ে যাওয়া দোকান গুলো হচ্ছেঃ হোসেন ভ্যারাটিজ ষ্টোর, জহির মোবাইল ফোন দোকান, নুর ইসলামের মুদি দোকান, মফিজ বেকারী কনফেকশনারী, কালাম ব্যাপারী ফ্রিজের ইলোট্রনিক্স দোকান, তাজুল ইসলামের ঔষধের দোকান, হানিফের মুদি দোকান, নিজামের মদিনা ফামেসী, কৃঞ্চ দাসের লন্ড্রী দোকান, আল্লাহর দান ফল বিতান, আবুল খায়ের জেনারেল ষ্টোর, আল আমিন ফামের্সী, মাওলানা সালেহ আহম্মদের কাপড়ের দোকান ও শহিদের আমির ষ্টোর মুদি দোকান।খবর পেয়ে সেনাইমুড়ি ,নোয়াখালী, চাটখিল ও চৌমুহনী থেকে ফায়ার সাভিসের ৪ ইউনিটের দমকল বাহিনীর কর্মীরা স্থানীয়দের সহযোগীতায় র্দীঘ দুই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্ত ততক্ষনে ওই ১৫টি দোকার পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়।
সোনাইমুড়ি ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন মাষ্টার মোঃ রেজাউল করিম অগ্নিকান্ডে সত্যতা নিশ্চিত করে জানার,খবর পেয়ে সোনাইমুড়ি, নোয়াখালী,চাটখিল ও চৌমুহনী থেকে দমকল বাহিনী ৪ ইউনিট চেষ্টা চালিয়ে আগেুন নিয়ন্ত্রনে আনে। প্রাথমিক ভাবে কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন তিনি। তবে,পূনাঙ্গ তদন্ত করে ক্ষয়ক্ষতি নিরুপর করা হবে এতে কম বেশী হতে পারে।
খবর পেয়ে সেনবাগ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ক্ষেমালিকা চাকমা, স্থানীয় চেয়ারম্যান আবদুর রহমান ও মেম্বার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা তৈয়ারী করে সাহার্য্য সহযোগীতা করার আশ্বাস দেন।