নোয়াখালীতে পুলিশের ভয়ে পালাতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু, আটক ৪
মোঃ ইব্রাহিম, নোয়াখালীঃ- নোয়াখালীর সদর উপজেলায় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ভয়ে পালাতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত রাজু (২০), নোয়াখালী পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্রপুর এলাকার মো.শরীফের ছেলে।বুধবার দিবাগত রাতে মাইজদী বাজার সংলগ্ন আহমদ মঞ্জিলের চতুর্থ তলা থেকে পালাতে গিয়ে ছাদ থেকে লাফ দিলে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় একই এলাকার কিরণ মিয়ার ছেলে এনামুল হক বাবলু (২০) গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
পুলিশ বলছে, তারা দুজনই একাধিক মামলার আসামি এবং পুলিশ এসাল্ট মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে চারজনকে। আটককৃতরা হলেন, একই এলাকার কাইয়ুম, বাবুল, শাকিল, আতাউর।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নবীর হোসেন জানান, কিছুদিন আগে মাইজদী শহরের পূর্ব চন্দ্রপুরের আহমদ মঞ্জিলের নিচ তলা থেকে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আব্দুল কাইয়ুমের একটি মোটরসাইকেল চুরি হয়। ওই মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে বুধবার রাত ৯টার দিকে আতাউর রহমানকে (৩১) অপহরণ করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম (২৫) ও তার সহযোগীরা। পরে আহমদ মঞ্জিলের ৪র্থ তলায় এনে বেদম মারধর করে। একপর্যায়ে তার কাছ থেকে ৩০০ টাকার সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়।
তিনি আরও জানান, পরে আতাউরের স্বজনেরা জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ কল করে। সুধারাম থানা ৯৯৯ নম্বর থেকে বিষয়টি অবহিত হয়ে সেখানে অভিযান চালায়।
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ভয়ে রাজু ও বাবু ভবনের পেছন দিয়ে পাইপ বেয়ে পালাতে গিয়ে নিচে পড়ে রাজু ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং বাবুল গুরুতর আহত হয়। এ সময় পুলিশ আহমদ মঞ্জিলের চারতলা থেকে অপহৃত আতাউরকে উদ্ধার করে। একই সাথে ঘটনাস্থল থেকে কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্যকে আটক করে পুলিশ।
প্রকাশিত: শুক্রবার ২৮, অগাস্ট ২০২০
এ ঘটনায় একই এলাকার কিরণ মিয়ার ছেলে এনামুল হক বাবলু (২০) গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
পুলিশ বলছে, তারা দুজনই একাধিক মামলার আসামি এবং পুলিশ এসাল্ট মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে চারজনকে। আটককৃতরা হলেন, একই এলাকার কাইয়ুম, বাবুল, শাকিল, আতাউর।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নবীর হোসেন জানান, কিছুদিন আগে মাইজদী শহরের পূর্ব চন্দ্রপুরের আহমদ মঞ্জিলের নিচ তলা থেকে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আব্দুল কাইয়ুমের একটি মোটরসাইকেল চুরি হয়। ওই মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে বুধবার রাত ৯টার দিকে আতাউর রহমানকে (৩১) অপহরণ করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম (২৫) ও তার সহযোগীরা। পরে আহমদ মঞ্জিলের ৪র্থ তলায় এনে বেদম মারধর করে। একপর্যায়ে তার কাছ থেকে ৩০০ টাকার সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়।
তিনি আরও জানান, পরে আতাউরের স্বজনেরা জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ কল করে। সুধারাম থানা ৯৯৯ নম্বর থেকে বিষয়টি অবহিত হয়ে সেখানে অভিযান চালায়।
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ভয়ে রাজু ও বাবু ভবনের পেছন দিয়ে পাইপ বেয়ে পালাতে গিয়ে নিচে পড়ে রাজু ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং বাবুল গুরুতর আহত হয়। এ সময় পুলিশ আহমদ মঞ্জিলের চারতলা থেকে অপহৃত আতাউরকে উদ্ধার করে। একই সাথে ঘটনাস্থল থেকে কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্যকে আটক করে পুলিশ।