মুহাম্মাদ মুরসির মতোই ছেলের মৃত্যু হৃদ্রোগে।
মিসরের সাবেক প্রয়াত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির ছেলে আবদুল্লাহ মুরসি মারা গেছেন। গতকাল বুধবার রাতে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ২৪ বছর।
আবদুল্লাহ মুরসির ভাই, পরিবারের সদস্য ও তাঁর আইনজীবীর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
মোহাম্মদ মুরসির মৃত্যুর দুই মাস পর হৃদ্রোগে আবদুল্লাহ মুরসি মারা গেলেন।
আবদুল্লাহ মুরসি ভাই আহমেদ রয়টার্সকে বলেন, আবদুল্লাহ রাজধানীর কায়রোয় বন্ধুর সঙ্গে গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ খিঁচুনির পর অসুস্থবোধ করেন। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এদিকে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুরসির ছোট ছেলে আবদুল্লাহ মুরসি কায়রোর একটি হাসপাতালে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে আবদুল্লাহ মুরসি আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন, নাকি হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন, তা এখনো নিশ্চিত নয়।
এর আগে এ বছরের ১৭ জুন আদালতে শুনানির সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মোহাম্মদ মুরসি। রাজধানী কায়রোর পূর্বাঞ্চলীয় নাসার শহরে তাঁকে দাফন করা হয়। অনেকটা গোপনেই তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়েছিল।
মুরসির মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের বিভিন্ন বিষয়ে বাইরের লোকদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব ছিল আবদুল্লাহ মুরসির ওপরেই। পরিবারের মুখপাত্র হিসেবেই দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। তাঁর বাবার মৃত্যুর জন্য তিনি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদেরই দায়ী করে আসছিলেন।
২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুরসি। এর মাত্র এক বছরের মাথায় সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারান তিনি। এরপরই মুরসিসহ তাঁর দল মুসলিম ব্রাদারহুডের বেশ কিছু নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকেই তাঁরা একাধিক মামলায় এখনো কারাভোগ করছেন। মুরসিকেও জীবনের শেষ দিনগুলো কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।
Abdullah mursi-digontonewsbd.com |
আবদুল্লাহ মুরসির ভাই, পরিবারের সদস্য ও তাঁর আইনজীবীর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
মোহাম্মদ মুরসির মৃত্যুর দুই মাস পর হৃদ্রোগে আবদুল্লাহ মুরসি মারা গেলেন।
আবদুল্লাহ মুরসি ভাই আহমেদ রয়টার্সকে বলেন, আবদুল্লাহ রাজধানীর কায়রোয় বন্ধুর সঙ্গে গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ খিঁচুনির পর অসুস্থবোধ করেন। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এদিকে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুরসির ছোট ছেলে আবদুল্লাহ মুরসি কায়রোর একটি হাসপাতালে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে আবদুল্লাহ মুরসি আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন, নাকি হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন, তা এখনো নিশ্চিত নয়।
এর আগে এ বছরের ১৭ জুন আদালতে শুনানির সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মোহাম্মদ মুরসি। রাজধানী কায়রোর পূর্বাঞ্চলীয় নাসার শহরে তাঁকে দাফন করা হয়। অনেকটা গোপনেই তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়েছিল।
মুরসির মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের বিভিন্ন বিষয়ে বাইরের লোকদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব ছিল আবদুল্লাহ মুরসির ওপরেই। পরিবারের মুখপাত্র হিসেবেই দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। তাঁর বাবার মৃত্যুর জন্য তিনি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদেরই দায়ী করে আসছিলেন।
২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুরসি। এর মাত্র এক বছরের মাথায় সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারান তিনি। এরপরই মুরসিসহ তাঁর দল মুসলিম ব্রাদারহুডের বেশ কিছু নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকেই তাঁরা একাধিক মামলায় এখনো কারাভোগ করছেন। মুরসিকেও জীবনের শেষ দিনগুলো কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।